No title

9k_press_vlog
0

  বাংলাদেশ ৯৫% মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ,  এ দেশে ধর্ম নিরপেক্ষতা নামে যা বুঝানো হয় তাই সাম্প্রদায়িক চারাগাছকে পানি ও সার দিয়ে পরিচর্যা করা মতো। 

 অথচ আমাদের দেশের রাজনৈতিক ও বুদ্ধিজীবীরা এই ধর্ম নিরপেক্ষতা চর্চা করতে চায়। 


"ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ধর্ম নিরপেক্ষতা বা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নামে যেভাবে ইসলাম বিদ্বেষের চাষ হচ্ছে, তার বাস্তব দৃষ্টান্ত হলো ক'দিন পূর্বে 'মেঘদল' পরিবেশিত বিতর্কিত গান লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক......।

সেখানে তারা সব ধর্মের কিছু শ্লোক বা উক্তি বলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি দেখালেও, ইসলামের মূলে কুঠারাগাত করতে ছাড়েনি। গানের তালে তালে বাজনার সাথে সাথে তারা কুরআন-হাদীসকে বিকৃতভাবে বলে ইসলামকে চরমভাবে অপমানিত করেছে। 


এরপরও ঢাবি প্রশাসন ও প্রক্টোরিয়াল টিম নিরব দর্শকের ভূমিকায়। এর মানে কী? ঢাবিকর্তৃপক্ষ এই ইসলাম বিদ্বেষের চাষে প্রত্যক্ষভাবে পৃষ্ঠপোষকতা করছে! মেঘদল পরিবেশিত গানটিতে ইসলাম বিকৃতির ১৫/১৬টা প্রমাণ দেওয়া গেলেও, সেগুলো একটাও আমি তুলব না। আমি ঢাবিকর্তৃপক্ষের কাছে শুধু এই একটা লাইনের ব্যখ্যা জানতে চাই -

'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, মানুষ হত্যা মাশা আল্লাহ!' এই কথা কোন অধিকারে তারা বলতে পারে? কোন অধিকারে??


উক্ত কথার মাধ্যমে তারা ইসলামকে শুধু বিকৃত করেনি, ইসলামের মূলে আঘাত করেছে। কোনো সন্দেহ নেই যে, ইসলামের মূল হলো লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ। সেই মূলে যখন আঘাত হেনেছে তারা, তখন আমাদের আর কিছু হারানোর ভয় থাকতে নেই। যে কোনো মূল্যে তাদের বিচার চাই। ঢাবিকর্তৃপক্ষ যদি এরপরও নিরব থাকে, তবে ঢাবির প্রক্টর ও প্রাশাসনিক প্রভিসির পদত্যাগ চাই।


 ঢাকা ইউনিভার্সিটির বর্তমান ও সাবেক স্টুডেন্ট যারা ইসলামের উপর এই আঘাত দেখেও নিরব থাকবেন, বুঝতে হবে আপনাদের ঈমানে সমস্যা আছে। আল্লাহর কসম!  আপনাদের ঈমানে সমস্যা আছে।  


আপনার ক্যাম্পাসে আপনি এতটুকু আওয়াজ তুলতে জানেন না, আপনি ঘোড়াড্ডিমের স্টুডেন্ট।"


#Hafiz_al_munadi থেকে সংগ্রহিত ও সংকলিত।


Post a Comment

0Comments

Post a Comment (0)